টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
টাকা ইনকাম করার কয়েকটি টিপস্
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে নিয়ে এখন পর্যন্ত অসংখ্য কিওয়ার্ড সার্চ হয়েছে। এবং তা ক্রমাগত হয়ে যাচ্ছে। তা সম্বন্ধে হয়তো আপনি অতটাও অবগত নন। অথবা আপনার কিঞ্চিত ধারণা নেই। আবার থাকতেও পারে
More ➤ প্রতিদিন ১০০০ টাকা আয় করুন
যেটা আনুমানিক ধারনা। ঠিক না ? টাকা ইনকাম করা এই টপিক্সটাই এখন তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। দিন দিন ক্রমাগত জনপ্রিয়তা লাভ করছেই। করবে না কেন? অনলাইনের এ যুগে ঘরে বসে শারীরিক পরিশ্রম ছাড়াই কাজ করছে। ডাটা এন্ট্রি কি
বেস্ট ইনকাম করার উপায়
> অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করে ইনকাম <
> ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম <
> ওয়েবসাইট Ranking <
> ইউটিউব থেকে ইনকাম <
> ফেসবুক থেকে ইনকাম <
> অনলাইন মার্কেটিং করে ইনকাম <
> লেখালেখি করে ইনকাম <
> how to start affiliate marketing <
এই ওয়েবসাইট দেখলে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার আইডিয়া পাবেন মোবাইল রিভিউ ওয়েবসাইট 👇
> মোবাইল রিভিউ ওয়েবসাইট তৈরি করার আইডিয়া <
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
অনলাইনে আমরা ভার্চুয়ালি কাজ করে টাকা আয়ের মাধ্যম গড়ে তুলতে পারি। আজকে জানব, টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়সমূহ কোনগুলো?
শুধু একটি কম্পিউটার আর ইনটারনেট কানেকশন লাগিয়ে মানুষ নিমিষেই হাজার হাজার টাকা আয় করছে। এখনকার ব্যবসায়-পাতির মেইনটেইনই না। বরং ব্যবসায়ও অনলাইনেই হয়ে গেছে। না হলে এমাজনের প্রতিষ্ঠাতা অনলাইনে অর্ডার আর ডেলিভারি করা প্রতিষ্ঠানের বদৌলতে, কি আর সবচেয়ে ধনী হতে পারতো?
একসময় অফলাইনের সুবিধা বার্তা মুছে যাওয়ার ফল্ বর্তমানে অনলাইনে টাকা আয়ের ব্যাপারটা অনেক শক্তিশালী হয়ে গেছে। আর আরও শক্তিশালী হচ্ছেও। ইন্টারনেটের এই যুগে, আমরা আমাদের জীবন যাপনের একটি বেশিরভাগ অংশ অনলাইনে ব্যয় করি। যার ফলে টাকা আয় করার ব্যাপারটাও আমরা এখানে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এটাই স্বাভাবিক।
বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার ১০ নিশ্চিত উপায় সমূহের তালিকা
বর্তমান মানুষ তার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য ইন্টারনেট থেকে আয় করা শিখছে। বা অনলাইনে আয় করার ব্যবস্থাপনাটাকে দ্বিতীয় আয়ের অপশনাল সুযোগ-সুবিধা হিসেবে বেছে নিয়েছে। এখনকার ছেলেমেয়েরা অবসর সময়ে অনলাইনে আয় করার কথা ভাবে। কারন এটা সবচেয়ে সুবিধার মনে হয়।
এমনকি এখানে ছোটো-বড় কে আয় করছে সেটা দেখা যায় না। নির্দিধায় যেকেউ কাজ করে প্রচুর আয় করতে পারে। অনলাইনে আয় করার ব্যাপারটা তো জানা গেল। কিন্তু আপনাকে কিছু কিছু প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে অবশ্যই জ্ঞাত হওয়া দরকার।
যেখান থেকে অনলাইনে আয় করা যেতে পারে। এখন এই সিচুয়েশনে আমাদেরকে এমন কিছু সাইট সম্বন্ধে ধারণা নিতে হবে। যেটি তদারকি করে অনলাইনে আয় করার। এবং উচিত ফেক সাইট থেকে বিরত থাকা।
তার কারন ফেক সাইটগুলো শুধু মাত্র আমাদের অনলাইনে আয় করার স্পিরিটটাকে নস্ট করবে। আজকে আমি ১০টি অনলাইনে আয় করার যুগান্তকারী মাধ্যম বলবো। যেখান থেকে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
এবং নিজের অনলাইনে আয় করার ক্যারিয়ারটি গড়ে তুলতে পারবেন। হ্যা, অবশ্যই তার সাথে কতগুলো ইউনিক মাধ্যমও বলবো।যা আপনাদের জন্য যথেস্ট হবে। তাহলে চলুন দেরী না করে শুরু করা যাক। [অনেক বকবক হয়ে গেছে]
১) ফ্রিল্যান্সিং করে ক্যারিয়ার গড়ুন।
ফ্রিল্যান্সিং সবসময় অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম।এটি সবসময় প্রথম স্থান ধরে রাখেই। কারণ অনলাইনের আয়ের যত প্ল্যাটফর্ম আছে, তা ফ্রিল্যান্সিংয়ের মতো সাইটে এসে পেয়ে যাবেন।
অনেকটা একের ভিতরে সব। ইন্টারনেটে নির্দিষ্ট কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট আছে। যেটা আপনাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাস্ক পুরণ করার সুবিধা দেবে।বাংলাদেশি ফ্রীল্যান্সিং সাইট খুজলে আছে Blancer। এটার একটা মাত্র ভালো সুবিধা আছে। সেটা হলো বিকাশে পেমেন্ট।
ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে চান? এর জন্য আপনাকে একটি ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলতে হবে। যেকোনো ফ্রিল্যান্সার সাইটে। দাড়ান দাড়ান। আপনি কি জানেন কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং্যে কি করে আয় করবেন? নাকি না জেনেই আয় করার জন্য একাউন্ট খুলতে চলে যাবেন?
এর জন্য ফ্রীল্যান্সিং এর কাজ শিখতে হবে।
একজন ফ্রী ল্যান্সারে কতগুলো গুণঃ
১/ বিভিন্ন যুগান্তকারী চিন্তা-ভাবনা। একজন ফ্রী ল্যান্সার প্রত্যহ নতুন নতুন আইডিয়ার জন্ম দেয়।
২/ দক্ষতা। দক্ষতা ছাড়া কেউই ফ্রী ল্যান্সিং্যের মতো সাইটে এসে কাজ করতে পারে না।
৩/ মেধার সুন্দর সমন্বয়। নিজের নিখুত কাজে মেধার সুন্দর সমন্বয় কেবল একজন ফ্রী ল্যান্সারই জানে।
ফ্রীল্যান্সিং সাইট বিভিন্ন জবের মধ্যে নিজেকে ঝাকিয়ে নেয়ার অন্যতম বেস্ট। অর্থাৎ সর্বোত্তম প্ল্যাটফরম। ফ্রী ল্যান্সিং নিয়ে আমার কতগুলো টিপস আছে।
টিপস ১ঃ সর্বোত্তম, প্ল্যাটফর্মে কাজ করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করা।
এর সহজ মানে এই যে, যে প্ল্যাটফর্ম আপনার কাছে সবচেয়ে ভালো মনে হবে, এমন যেকোনো সেকশনের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা। এবং যেকোনো ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করা একদমই ফ্রি। এছাড়াও ফ্রী ল্যান্সিং্যে নিজের ইউনিক কর্মের পরিচয় দিয়ে নতুন কোনো পারসোনালিটি তৈরী করিয়ে নিন।
টিপস ২ঃ ভালো ফ্রীল্যান্সার প্রোফাইল তৈরি ।
সফলতার আসল উপায় হলো নিজের পারসোনালিটি এবং এটিটিউড ধরে রাখা। আর কারো কাছে সফল না হলেও নিজের কাছে ঠিকই সফল হবেন। নিজের সুন্দর পার্সোনালিটি গুছিয়ে ফ্রীল্যান্সার প্রোফাইল তৈরী করুন। আর দেখুন কি করে নতুন নতুন কাজের অফার আপনার কাছে হামাগুরি দিয়ে আসে।
টিপস ৩ঃ নিজের জন্য যোগ্য হবে এমন কাজে বিডিং করা ।
রেজিস্ট্রশন তো করে নিলেন।আবার প্রোফাইলও তৈরী। কাজেই এখন থেকে ফ্রীল্যান্সিং্যে নিজের যাত্রা শুরু করুন। শত শত কন্টেন্ট, প্রজেক্ট প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ক্যাটাগরী তে পাব্লিস হয়। সেখানে যেটি ভালো লাগে সেটিতে এপ্লাই বা বিডিং করুন। এবং আয় করা শুরু করুন। এখানে ৭০০ এরও বেশি কাজ করার ক্যাটাগরী আছে। যেগুলো ওয়েব ডেভেলমেন্ট, লেখালেখী , মার্কেটিং এসব থেকেই বেশি আসে।
টিপস ৪ঃ কাজে মনোনিবেশ করা।
এটা সবচেয়ে কঠিন স্টেপ হলেও এটা সবচেয়ে আকর্ষনীয় এবং রিওয়ার্ডিং ধাপ। যেখানে ভালো পরিশ্রমে ভালো রিওয়ার্ড। যখনই আপনি কোনো প্রজেক্ট সাবমিট করবেন। তখনই আপনাকে প্রজেক্ট টি ভালো হওয়ার কারনে রিওয়ার্ড পেইড করা হবে।
টিপস ৫ঃ টাকা তুলুন আর ৫ তারকা রেটিং নিন
যখনই কোনো কাজের রিওয়ার্ড পেয়ে যাবেন। সাথে সাথে টাকা পেপালের মাধ্যমে বা ব্যাংকিং্যের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন। সাথে পাবেন ৫ স্টার রেটিংস।
যেকোনো একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে।( মনে রাখবেন, আমি যে ৮টি মাধ্যম বলবো, তাদের লিংকগুলোও আমি একদম শেষ প্রান্তে দিয়ে দিব। মানে ওই সাইটের বর্ণনার শেষ প্রান্তে।) আপনি একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে রেজিস্টার করবেন।
তখন কিছু ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা গুলোর একটি তালিকা তারা চায়। যদি নির্দিষ্ট দক্ষতা আপনি কাজ করতে চান। তাহলে অবশ্যই সেখানে মেহনত করতে হবে। এবং আপনার দক্ষতার একটি নমুনা দেখাতে হবে।
এখানে যে সকল জব অথবা কাজ দিবে, সেগুলো মূলত অনলাইনে সম্পন্ন হয়। আর সে কাজগুলো নির্দিষ্ট ওয়েব সাইট ক্লায়েন্টরা যেভাবে চায়, ঠিক সেভাবে পূরণ করতে হবে। এবং সেখানে বিট করে অন্যান্য প্রতিযোগিতার মতো সেখানে এপ্লাই করতে হবে।
মনে রাখবেন, যাদের রিভিউ ভালো। এবং অনেক আগে থেকে ফ্রীলান্স করছে, তাদের সকলেরই অনলাইনে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। নতুনদের জন্য সম্ভাবনা পাওয়ার জন্য একমাত্র উপায় হল পরিশ্রম।
এরকম কতগুলো ফ্রিল্যান্সিং সাইট আছে। যেখান থেকে প্রতি কাজের জন্য বা প্রতিটি অনলাইনে সার্ভিস এর জন্য সর্বনিম্ন পাঁচ ডলার থেকে শুরু করে একশ ডলার পর্যন্ত পে করা হবে।
অবশ্যই মনে রাখবেন, আপনি ঠিক তখনি আপনার ক্রেডিট অথবা মূল্য পাবেন। যখন সফলতার সাথে তাদের অফার বা টাস্ক পুরন করে দিবেন। আপনার ভালো কাজের মূল্য ভালো হবে এটা স্বাভাবিক।
যখন ক্লায়েন্টদের কাছে আপনার কাজটি অ্যাপ্রুভড হবে। এবং সেটি তার জন্য উপকারী ও কাজের হবে। ঠিক তখনই আপনি পেইড হবেন। এবং ভালো মুল্যের টাকা পেইড হবেন।
যদি আপনার একটি নির্দিষ্ট পেপাল একাউন্ট থাকে। তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন। পাশাপাশি টাকা উইথড্র নিতে পারবেন
যদি পেপাল একাউন্ট না থাকে, তাহলে কোনো সমস্যা হবে না। কেননা ক্রেডিট কার্ড অথবা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে এখানে কাজ করতে পারবেন। সেখানে এগুলো ব্যবহারে টাকা উইথড্র করা যায়।
কতগুলো ফ্রীল্যান্সিং সাইটের নামঃ
1/ Freelancer.com
2 /guru.com
3/ upwork.com
4 /fiverr.com
২) ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট শিপ নিন, ওয়েবসাইটে কাজ করুন।
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট শিপ একটি অনলাইন পদ্ধতি। যেখানে একজন ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট থাকেন। তিনি একটি ওয়েবসাইট মেন্টেন সহ ক্লায়েন্ট, ওয়েবসাইটের মধ্যকার সম্পর্ক বজায় রাখেন। তিনি ক্লায়েন্ট এবং সকল ভিজিটরের যাবতীয় কাজ কর্ম নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। আপনি এ ব্যাপারটা যত সহজ বলে মনে করছেন, আসলে ঠিক ততটাই কঠিন। কেননা এর কতগুলো কারণ আছে।
প্রথমত, অনলাইনে ভিজিটরদের যাবতীয় কাজ কর্মের বাইরে গিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন ব্যাপার। কেননা তারা সুযোগ পেলেই বুলিং, স্প্যামিং নিয়ে হামলা করে। সবাই না আবার। হাতেও গোনা কয়েকজন। কখনো কখনো একজন ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট বড় বড় সাইটের আর্টিকেল নির্ধারণে ব্যস্ত থাকেন।
সেখানে এত কিছুর পর অবশ্যই টাকা পেইড করা হবে। একটি ভালো সাইটে জয়েন হওয়া একজন ভার্চুয়াল এসিস্টেন্টের আয়ও বেশি।এখন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে যেকোনো সাইটে পাওয়া এতটা সহজ নয়। এরজন্য অবশ্যই হয়তো কোন একটা পরীক্ষা অথবা এর মূল্যায়ণ এর মাধ্যমে নিয়োগ পাবেন। আপনাকে সেখানে যোগ দিতে হবে অথবা আপনার নির্ধারিত যোগ্যতা প্রয়োজন পড়বে।
সাধারণত ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট অনেক দক্ষ এবং প্রফেশনাল হয়। যারা যে কোন বিজনেস, এন্টারপ্রাইজ এসব ওয়েবসাইটে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
যেসকল কাজে ভার্চুয়াল এসিস্ট্যেন্টের দরকার পড়েঃ
১। এডিটিংঃ কন্টেন্ট এডিটিং্যের ক্ষেত্রে প্রয়োজন পড়ে।
২। রাইটিংঃ ভালো রাইটিং য়ে দক্ষতা থাকা চাই।
৩। বুক কিপিং ঃ বুক কিপিং বা ম্যাইন্টেনে তার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে ইবুক সাইটগুলোতে।
৪। মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট করার জন্য একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর প্রয়োজন। হয়। সে ওয়েব সাইটের সকল ধরনের ম্যানেজমেন্টে নিয়োগ থাকে।
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যেন্টের কতগুলো দক্ষতাঃ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
১। ফোন কল করা।
২। ইমেল আদানপ্রদান।
৩। ইন্টারনেট রিসার্চ।
৪। ডেটা এন্ট্রি।
৫। সময়সূচী অ্যাপয়েন্টমেন্ট।
৬। সম্পাদনা, লেখালেখি।
৭। বিপণন, ব্লগ পরিচালনা, প্রুফরিডিং।
৮। প্রকল্প পরিচালনা।
৯। গ্রাফিক ডিজাইন।
১০। প্রযুক্তি সমর্থন, গ্রাহক পরিষেবা।
১১। ইভেন্ট পরিকল্পনা।
১২। সামাজিক মিডিয়া পরিচালনা।
বর্তমানে ভার্চুয়াল ম্যানেজমেন্ট কদর বেড়েছে। এ নিয়ে অনেক কর্মকর্তাও নিয়োগ আছে। যেমনঃ ধরুন, আপনি যদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে, সোশ্যাল মিডিয়াতে ম্যানেজমেন্ট হিসেবে থাকেন।
সেখানে কাস্টমার সার্ভিস, বিভিন্ন ইভেন্ট পরিকল্পনাকারীর জন্য একজন ভার্চুয়াল ম্যানেজারের প্রয়োজন। যদি কোন একটি সাইটে ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট হিসেবে আপনি যোগ দিতে চান।
3 Comments
Freelancer a income er jonno ki app ase j ami sekhan thek income korbo
ReplyDeleteভালো
ReplyDeleteGood apps
ReplyDeletePlease Don't Send Any Spam Link